পোস্টগুলি

পার্লারে ‌যাওয়ার দরকার নেই, সহজ উপায়ে ঘরে বসেই যত্ন ত্বকের নিন

  শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতার অভাবে আমাদের ত্বক শুষ্ক, নিস্তেজ হয়ে পড়ে। সাধারণত আমরা কোল্ড ক্রিম, ময়শ্চারাইজার মেখে ত্বককে ঠিক রাখার চেষ্টা করি। অথচ আমরা আমাদের ঘরে উপলব্ধ অনেক কিছুই আছে যা আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল এবং উন্নত করে তুলতে পারে। মধু ও গোলাপ জলের মিশ্রণের প্রলেপ মধু এবং গোলাপ জল দুটোই বাড়িতে পাওয়া যায়। একটি ছোট পাত্র নিন। তাতে এক চা চামচ মধু দিন। এক চামচ গোলাপ জলের সাথে মধুটার মিশ্রণ তৈরী করুন। এবার এই মিশ্রণটা ভালো করে মুখে লাগিয়ে নিন। মিনিট কুড়ি পরে জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। শুষ্ক ত্বকের জন্য এটি খুব ভালো চিকিৎসা। মধু ও গোলাপ জলের মিশ্রণের ফেস প্যাক ত্বককে খুব পরিষ্কার ও উজ্জ্বল করে তোলে। শীতকালে শুষ্ক ত্বকের জন্য তেলের চিকিৎসা নারকেল তেল প্রায় আমাদের সবার বাড়িতেই থাকে। এছাড়াও অনেকে অলিভ অয়েল অথবা বাদাম তেল (almond oil) বাড়িতে রাখেন। স্নান করতে যাবার আগে যে কোন একপ্রকার তেল নিয়ে, ভালো করে আপনার পুরো শরীরে অনেকক্ষণ ধরে ম্যাসাজ করুন।এবার স্নান করার পর আপনার ত্বক নরম থাকবে। লেবু দিয়ে শীতকালে ত্বকের যত্ন লেবুতে ভিটামিন ‘সি’ থাকে যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। লেবুর রসে যে সাইট...

সম্পর্ক

ছবি
  রবীন্দ্রনাথের পূজা পর্ব্বের অনেকগুলো গানের বাণীতে, ঠাকুর-দেবতা-দেবীকে খুঁজে পাই না। এই যেমন , ‘আমি হৃদয়েতে পথ কেটেছি, সেথায় চরণ পড়ে,/তোমার সেথায় চরণ পড়ে। শুনলেই চোখের সামনে আমার প্রেমিকার মুখচ্ছবি ভেসে উঠে। এ তো সেই, যে আমার আরাধ্য, আমার সাধনা , আমার প্রেম, যাকে আমি ভালবাসি। হতে পারে সে সামান্য এক নারী। যাকে ভাললেগে গেল, সেই ভাললাগা যখন ভালবাসায় ঠাঁই পেয়ে যায়; তখন সংসার নামক নাট্যশালায় শুরু হয়ে যাবার কথা প্রেম পর্ব্ব। সংসারকে নাট্যশালা বলছি, এখানে এগিয়ে চলা থাকে, মিথ্যাও থাকে। নরক হতে পারে, স্বর্গও হতে পারে। এটা নির্ভর করে, প্রেম পর্ব্ব শুরু করতে পারা, না-পারার উপর। কী আছে প্রেমে যা ভাললাগা বা ভালবাসায় নেই? আছে। একটা লড়াই আছে। সচেতন প্রয়াস আছে। একজন অন্যজনের পরিপূরক হয়ে উঠবার তৃষা আছে, একজন অন্যজনকে সম্পর্কের সমোচ্চতায় নিয়ে যাবার সাধনা আছে। এতে সংস্কার করে করে এগিয়ে নিয়ে যাবার মন্ত্রণা আছে। যা ভাললাগায় নেই। ভাললাগা কল্পনা ঘিরে হতে পারে। এটি সম্পর্কের প্রাথমিক পর্ব্ব। তর তর করে তরু-লতার মত বেড়ে উঠা বালক-বালিকারা যখন তরুণ-তরুণী হয়ে উঠে, তখন, তাদের জগত জুড়ে বাস্তব নয়, সম্পর্ক হয়ে উঠ...

যুদ্ধ করা ফরয

১) আল্লাহ যুদ্ধ ফরয করেছেন। পছন্দ হোক বা না হোক, সমস্ত বান্দাদের অবশ্যই যুদ্ধ করতে হবে। ২:২১৬ ২) অমুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহর সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। ৮:৩৯ ৩) কুফর প্রধানদের সাথে যুদ্ধ কর। যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন। ৯:১২-১৪ ৪) তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে। ৯:২৯ ৫) যারা সাধ্যের দোহাই দিয়ে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকে, তারা নিজেরাই নিজেদের বিনষ্ট করছে, আর আল্লাহ জানেন যে, এরা মিথ্যাবাদী। ৯:৪২ ৬) হে নবী, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করুন এবং মুনাফেকদের সাথে তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন। তাদের ঠিকানা হল দোযখ এবং তাহল নিকৃষ্ট ঠিকানা। ৯:৭৩ ৭) আল্লাহ জান্নাতের বিনিময়ে মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন। তারা যুদ্ধ ক...

কোরান নবীর লেখা বই আল্লার নামে চলছে

ছবি
নবি প্রতারণা করলে   আল্লাপাক নবিকে হত্যা করতেন! হাহ হাহ হা। কোরানের আয়াত এরকমই। হাসি চেপে একটি কাজ করেন। সুরা আল হাক্কাহ ( সুরা নম্বর ৬৯) এর ৪০ থেকে ৪৭ নম্বর আয়াত পর্যন্ত পড়ে যান। এই আয়াতগুলোকে এখানে দেই, দেখেন  নিশ্চয়ই উহা (কোরআন) একজন সম্মানিত রসূলের বাণী। এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর। এবং এটা কোন গণকের কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর। এটা ( কোরান ) বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ। সে ( মুহাম্মদ ) যদি আমার নামে কোন কথা রচনা করত, তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম, অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা/ প্রধান ধমনী । ( সুম্মা লাক্বাত্বা ’ না মিনহুল ওয়াতিন ) তোমাদের কেউ তাকে রক্ষা করতে পারতে না। ( সুরা হাক্কাহ, ৬৯ ; আয়াত ৪০ - ৪৭ )  একটু তফসির না করলে এর রস আস্বাদন করতে পারবেন না। হজরত যখন দাবি করা শুরু করলেন আল্লাহ তার উপর আয়াত নাজিল করছেন তখন অনেকে স্বভাবতই সন্দেহ করল। তাই মুহাম্মদ বার বার দোজখের ভয়ংকর আযাব, জান্নাতের সীমাহীন লোভ দেখানো শুরু করলেন। তারপর এই আয়াত। নবি নিজে নিজে যদি কোরানের আয়াত...

ধ্রুবতারার প্রেম

ছবি
সকাল গড়িয়ে দুপুর ছুঁই ছুঁই! একটু পরপর কানে সুড়সুড়ি অনুভব করছিলাম!কানের উপর পিলু চেপে ধরে ঠাই শুয়ে রইলাম! নাহ আর বাঁচা গেলোনা এবার পায়ের তালুতে সুড়সুড়ি লাগছে!বুঝলাম মিপতি ছাড়া আর কেউ না,চোখ বন্ধের মধ্যেই উঠে বসলাম! “বইন তুর লগে আমার কোন জনমের শত্রুতা ছিল ক তো..”? “ভাইয়া তুমি এত্ত পঁচা…?সারাক্ষণ পঁচা পঁচা কথা বলো!জানো এখন কয়টা বাজে?/?আমি স্কুল থেকে এসে পড়লাম আর তুমি এখনো ঘুমাচ্ছ…? “ওরে পাকনা বুড়িরে!এদিকে আয় আমার চুল টেনে দে তো একটু!”(আমি) “ইইইহ!আমি চুল টেনে দেই আর তুমি আবারও ঘুমাই পড়বা তাইনা…? “আচ্ছা লক্ষী বইন আমার, তুরে আইজকা এত্ত গুলা কিটকাট কিইনা দিমু!দে না বইন চুল গুলা টাইনা দে! “তুমি এরকম পঁচা কথা বললে আমি দিব না” “আচ্ছা সরি এই নে কান ধরলাম,এবার দে! বোন আমার কত্ত ভাল চুল টেনে দিচ্ছে আর আমার চোখ বুজে আসছে”কিন্তু দুষ্টু বোন টা চোখের পাতা বন্ধ করতে দিচ্ছেনা এক হাত দিয়ে টেনে ধরে রাখছে সে” (আমি অভি,একটা পাবলিক ভার্সিটি তে অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ি আর যার সাথে এতক্ষন কথা হচ্ছিল সে আমার দুষ্টু মিষ্টি একমাত্র বোন!মিপতি,বয়স-৫ বছর, নার্সারি তে পড়ে, ঘুমাতে খুব পছন্দ ক...