JR sikder

  The 10 Most Expensive Watches in The World   Here is the rundown of the best 10 most costly watches on the planet at any point sold: 10. Patek Philippe Ref. 1518 - $11.1 million Patek Philippe ref 1518 was presented in 1941 that addressed the sumptuous brand's start of a time. The Swiss extravagance watch brand and clock organization Patek Philippe SA was established in 1839 and are one of the most costly watch brands on the planet. A 18-carat white gold watch claimed once by the decision ruler of Egypt and Sudan, King Farouk was being sold by Christie's in its Significant Uhren Auction Dubai. The first is a restricted release 4-piece assortment by Patek Phillipe and was made in 1518 with great hardened steel. 1518 is the just ceaseless Patek Philippe tempered steel schedule split-second chronograph sold for around $11 million in a sale. It contrasts from a large portion of the other Patek's extravagance watches made of rose or yellow-shaded gold. Patek Philippe Grandmast

  Once upon a time, there was a king. He was very bad. But his son was kind. The king has a bad dream. That is - to kill all humans, animals, and birds and be the king of the whole world. One day he got perfume as a gift. He was making his beauty. A horse was very hungry like dying. The king has some grass.  he wants to put the grass on his head and do a fashion. The horse ate the grass when the king is away. The real thing is, it is not a horse. It was a fairy that came from god. Quickly, the king comes and sees the horse. He tell,"How can you enter my room, bad horse. I will punish you." Horse said,"Oh my lord! Forgive me, please. I'm sorry!" The king said,"I will kill you right now. Someone catches the horse and kills it as the best punishment." Horse said,"(Angry voice) Bad king of the world. You are like hunters." King said, "How dare you to tell me hunter, bad horse!" The fairy changes the face(real-fairy face) and

  এক শিল্পীর সৌন্দর্যের সন্ধানে মনস্তাত্ত্বিক অভিযাত্রার বিষাদ বিবরণ! অলিভার বার্তিন- প্যারিসে নিজের স্টুডিওতে বসে একের পর এক সৃষ্টি করে যায় অমূল্য সব মাস্টারপিস। সবাই মজে আছে তার দক্ষ তুলির আঁচড়ে। আর পাঁচজন শিল্পীর মতই তার উত্থান মসৃণ ছিলো না। সংগ্রাম করতে হয়েছে তাকে অনবরত। আর সেই সংগ্রামকে সফল করে দিয়েছিলো তার তুলির নিখুঁত আঁচড়! তার মায়াময় পোট্রেটের আবেদন বেশিদিন চাপা রইলো না। প্যারিসের নারীদের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী! সবাই চায় অলিভারের কোমল তুলির আঁচড়ে তার শরীরের দেহসুধা যেন ক্যানভাসে চির অমরত্ব লাভ করে। সম্ভ্রান্ত নারীরা তার স্টুডিওতে এসে ভিড় জমাতে আরম্ভ করলো। অলিভার হাতের লক্ষ্ণী পায়ে ঠেলার মতো নির্বোধ নয়, তাই সেও ভক্তকুলকে নিরাশ করে না। যশ অর্থ প্রতিপত্তি কোনো কিছুর কমতি নেই তার। নারীও দুর্লভ নয় অলিভার বার্তিনের কাছে। তবু কোনো নারী তাকে মায়ার বাধনে বাধতে পারেনা। এভাবেই চলে যাচ্ছিলো বেশ, কিন্তু একদিন ওলটপালট হয়ে গেলো! চোখে পড়লো ডাচেস দ্য মার্তিমেনকে। প্যারিসের উঁচুতলার এক রমণী- রাজনীতিক ক্যোঁৎ গিলেরয় এর স্ত্রী। যে অলিভারের কাছে নিজের পোট্রেট আকার জন্য নারীরা পাগল, অনুরোধের