পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অ্যালার্জির সমস্যায় এড়াবেন যেসব খাবার

 অনেকেরই মাঝে মধ্যে অ্যালার্জির সমস্যা হয়। তখন মুহূর্তেই ত্বকে  লালচে  র‌্যাশ, চুলকানি, পেট ব্যথা, মুখের ভেতর জ্বালা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।কারও কারও ক্ষেত্রে অ্যালার্জি বেশি হলে শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা, বমিও হতে পারে।  অনেক ক্ষেত্রেই খাবার থেকে অ্যালার্জি হয়। তবে, ব্যক্তি বিশেষে তা ভিন্ন ধরনের হয়। কিন্তু কিছু খাবার আছে যেগুলো থেকে অনেকেরই অ্যালার্জি হয়, বিশেষ করে যাদের আগে থেকেই অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে। যারা মাঝেমাঝেই অ্যালার্জিতে ভোগেন তাদের কিছু কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। যেমন-  ১. পুষ্টিকর হলেও অনেকের দুধ সহ্য হয় না। এতে থাকা ল্যাকটোজেন অসহনীয়তার কারণে অনেকে পেটের সমস্যায় ভোগেন। ২. ডিমের সাদা অংশ থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। এই অংশে বেশি পরিমাণে প্রোটিণ থাকায় অনেকের হজমে সমস্যা হয়। ৩. কিছু কিছু সবজি আছে যেগুলো খেলে অনেকের ত্বকে অ্যালার্জি দেখা দেয়। যেমন- বেগুন, মিষ্টিকুমড়া ইত্যাদি। ৪. চীনাবাদাম এবং চীনাবাদামের তৈরি যে কোনও খাবার অনেকেই সহ্য করতে পারেন না।এটা খেলে কারও কারও ত্বকে  র‌্যাশ বের হয়, শ্বাসনালী ফুলে উঠে, শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা দেখা  দেয়। ৫. অনেকেই চিংড়

মানবালয় চাই, ধর্মালয় নয়

আমাদের জাতি যেমন সত্যকে অবহেলা করে, এমন আর কোনো জাতি করে কি না জানি না। আমরা মিথ্যাকে মিথ্যা বলিয়া অনুভব করি না। মিথ্যা আমাদের পক্ষে অতিশয় সহজ স্বাভাবিক হইয়া গিয়াছে। আমরা অতি গুরুতর এবং অতি সামান্য বিষয়েও অকাতরে মিথ্যা বলি। … আমরা ছেলেদের সযত্নে ক খ শেখাই, কিন্তু সত্যপ্রিয়তা শেখাই না– তাহাদের একটি ইংরাজি শব্দের বানান ভুল দেখিলে আমাদের মাথায় বজ্রাঘাত হয়, কিন্তু তাহাদের প্রতিদিবসের সহস্র ক্ষুদ্র মিথ্যাচরণ দেখিয়া বিশেষ আশ্চর্য বোধ করি না। …তাহাদের সাক্ষাতে মিথ্যাকথা বলি ও স্পষ্টত তাহাদিগকে মিথ্যাকথা বলিতে শিক্ষা দিই। আমরা মিথ্যাবাদী বলিয়াই তো এত ভীরু! এবং ভীরু বলিয়াই এমন মিথ্যাবাদী। …স্পষ্ট করিয়া সত্য বলিতে পারি না বলিয়া আমরা এত হীন। …মিথ্যা আমাদের গলায় বাধে না বলিয়াই আমরা এত হীন। সত্য জানিয়া আমরা সত্যানুষ্ঠান করিতে পারি না বলিয়াই আমরা এত হীন। পাছে সত্যের দ্বারা আমাদের তিলার্ধমাত্র অনিষ্ট হয় এই ভয়েই আমরা মরিয়া আছি।” যে দেশে সত্যের চর্চা নেই, সেখানে সত্যবাদিতা আশা করা বোকামি। সত্য বন্দি বলেই আমাদের হৃদয় বাড়ে না বরং সংকুচিত হয়। ধর্মশিক্ষার অবস্থাও তাই। কারণ ধর্ম সত্য প্রকাশে বাধা দেয়। কু

আমি কেন নাস্তিক হলাম, কাল্পনিক লেখা।

প্রতিটা শিশু যখন জন্মায় সে আল্লা, ঈশ্বর-হিন্দু মুসলমান কিছুই জানে না। প্রতিটি শিশুই নাস্তিক। একজন মুসলিম, হিন্দু, খ্রীষ্টান জন্মগত ভাবে সে সেই ধর্মের অনুসারী কিন্তু একজন নাস্তিক সে তার নিজের বিবেক, বুদ্ধি , বিচার বিশ্লেসন করেই কিন্তু নিজেকে নাস্তিক বলে দাবী করেন । নাস্তিকতা সে জন্মগত ভাবে অর্জন করে নি । একজন নাস্তিক প্রাপ্ত বয়স্ক হবার পরই কিন্তু নাস্তিক হয় । আমার দৃষ্টিতে নাস্তিকতা যার যার ব্যাক্তিগত বিশ্বাস । একটি রাষ্টে যেমন অন্যধর্মাবলীরা স্বাধিন ভাবে বাস করে । স্বাধীন ভাবে নিজেদের ধর্মীয় রীতিনীতি পালন করেন । ঠিক তেমনি একজন নাস্তিকও নিজেকে নির্ভয়ে নাস্তিক বলে দাবী করতে পারেন । কিন্তু যখন কোন ব্যাক্তি নিজেকে নাস্তিক বলে দাবী করেন ঠিক তখনই সব ধর্মের অনুসারীদের মাথায় যেন বাজ পড়ে । একজন মুসলিম আরেক জন অন্যধর্মালম্বী কে খুব স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে পারে কিন্তু নাস্তিকতার বেলায় তাদের কি হয় ? কেন তারা সেটা স্বাভাবিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখতে পারে না নাস্তিকতা শুধুই একটি ব্যাক্তিগত বিশ্বাস যা সে নিজের বিবেক, বুদ্ধি, বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে । এতে কারো অধিকার নেই তার ব্যাক্তিগত