পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

যুদ্ধ করা ফরয

১) আল্লাহ যুদ্ধ ফরয করেছেন। পছন্দ হোক বা না হোক, সমস্ত বান্দাদের অবশ্যই যুদ্ধ করতে হবে। ২:২১৬ ২) অমুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহর সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। ৮:৩৯ ৩) কুফর প্রধানদের সাথে যুদ্ধ কর। যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন। ৯:১২-১৪ ৪) তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে। ৯:২৯ ৫) যারা সাধ্যের দোহাই দিয়ে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকে, তারা নিজেরাই নিজেদের বিনষ্ট করছে, আর আল্লাহ জানেন যে, এরা মিথ্যাবাদী। ৯:৪২ ৬) হে নবী, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করুন এবং মুনাফেকদের সাথে তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন। তাদের ঠিকানা হল দোযখ এবং তাহল নিকৃষ্ট ঠিকানা। ৯:৭৩ ৭) আল্লাহ জান্নাতের বিনিময়ে মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন। তারা যুদ্ধ ক

কোরান নবীর লেখা বই আল্লার নামে চলছে

ছবি
নবি প্রতারণা করলে   আল্লাপাক নবিকে হত্যা করতেন! হাহ হাহ হা। কোরানের আয়াত এরকমই। হাসি চেপে একটি কাজ করেন। সুরা আল হাক্কাহ ( সুরা নম্বর ৬৯) এর ৪০ থেকে ৪৭ নম্বর আয়াত পর্যন্ত পড়ে যান। এই আয়াতগুলোকে এখানে দেই, দেখেন  নিশ্চয়ই উহা (কোরআন) একজন সম্মানিত রসূলের বাণী। এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর। এবং এটা কোন গণকের কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর। এটা ( কোরান ) বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ। সে ( মুহাম্মদ ) যদি আমার নামে কোন কথা রচনা করত, তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম, অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা/ প্রধান ধমনী । ( সুম্মা লাক্বাত্বা ’ না মিনহুল ওয়াতিন ) তোমাদের কেউ তাকে রক্ষা করতে পারতে না। ( সুরা হাক্কাহ, ৬৯ ; আয়াত ৪০ - ৪৭ )  একটু তফসির না করলে এর রস আস্বাদন করতে পারবেন না। হজরত যখন দাবি করা শুরু করলেন আল্লাহ তার উপর আয়াত নাজিল করছেন তখন অনেকে স্বভাবতই সন্দেহ করল। তাই মুহাম্মদ বার বার দোজখের ভয়ংকর আযাব, জান্নাতের সীমাহীন লোভ দেখানো শুরু করলেন। তারপর এই আয়াত। নবি নিজে নিজে যদি কোরানের আয়াত রচনা করতেন তব